“ছয় দফা আন্দোলন” বা “ছয় দফা মুক্তিযুদ্ধ” বাংলাদেশের ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময়ে শূন্যতার দিকে জনগণের কাছে একটি আহ্বান ছিল। এই আন্দোলনের প্রতিটি দফার একটি মৌলিক চিত্র ছিল, যা সম্মিলিতভাবে বাংলাদেশের স্বাধীনতা প্রতিরক্ষা ও উদ্দীপনার একটি অংশ হিসেবে মনে করা হয়।
একইসাথে বাংলাদেশের শিক্ষা কমিশন, একটি মৌলিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, যা শিক্ষার উন্নতি ও উন্নত করার জন্য সরকার এবং শিক্ষার্থীদের মধ্যে একটি সংহত নীতি ও পরিকল্পনা প্রদান করে। এটি দেশের শিক্ষার মান, গুণমান, এবং স্তর বৃদ্ধির লক্ষ্যে কাজ করে।
শরীফ শিক্ষা কমিশন
৩০ ডিসেম্বর, ১৯৫৮ আইয়ুব খান পাকিস্তানের শিক্ষা সচিব এসএম শরীফকে চেয়ারম্যান করে ১১ সদস্যবিশিষ্ট যে কমিশন গঠন করে তাকে শরীফ শিক্ষা কমিশন বলে।
১৯৬২ সালে এই কমিশন রিপোর্ট দেয়। এই রিপোর্টে বলা হয় “শিক্ষা এমন কোন জিনিস নয়, যা বিনামূল্যে পাওয়া যেতে পারে।” ১৭ সেপ্টেম্বর, ১৯৬২ এর প্রতিবাদে East Pakistan হরতালের ডাক দেয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মিছিল সচিবালয়ে যাওয়ার পথে পুলিশ গুলি চালালে বাবুল মোস্তফা, ওয়াজিউল্লাহ নিহত হয় এবং প্রায় ২৫০ জন আহত হয়।
২০ সেপ্টেম্বর, ১৯৬২ সোহরাওয়ার্দীর পরামর্শে শরীফ শিক্ষা কমিশনের রিপোর্ট স্থগিত করা হয় । ১৯৬২ সালের ২৭ এপ্রিল শেরেবাংলা একে ফজলুল হক ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন। ২৮ এপ্রিল তাকে ঢাকা হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে সমাহিত করা হয়।
হামুদুর রহমান শিক্ষা কমিশন
১৯৬৪ সালের ১৫ ডিসেম্বর ‘হামুদুর রহমান শিক্ষা কমিশন’ গঠন করা হয়। এর চেয়ারম্যান ছিলেন বিচারপতি হামুদুর রহমান। এছাড়াও আরো তিনজন সদস্য ছিলেন এ কমিশনে। এরা সবাই ছিলেন পশ্চিম পাকিস্তানের ।
হামুদুর রহমান শিক্ষা কমিশন রিপোর্ট দেয় ১৯৬৬ সালে। তবে রাজনৈতিক বিশৃঙ্খলার কারণে এ রিপোর্টের দিকে সরকার, ছাত্রদের এবং রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের মনোযোগ দেওয়ার সুযোগ খুব একটা ছিল না।
পাক ভারত যুদ্ধ (১৯৬৫)
৬ সেপ্টেম্বর, ১৯৬৫ কাশ্মীরকে কেন্দ্র করে ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে এ যুদ্ধ সংঘটিত হয়ে ২৩ সেপ্টেম্বর শেষ হয়। এ যুদ্ধের স্থায়িত্বকাল ছিল ১৭ দিন। । ১৯৬৬ সালের ১০ জানুয়ারি উজবেকিস্তানের রাজধানী তাসখন্দে সোভিয়েত ইউনিয়নের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী কোসিগিনির মধ্যস্থতায় ‘তাসখন্দ চুক্তি’ স্বাক্ষরের মধ্যদিয়ে পাক-ভারত যুদ্ধের অবসান হয়। ভারতের পক্ষে প্রধানমন্ত্রী লাল বাহাদুর শাস্ত্রী এবং পাকিস্তানের পক্ষে প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
ছয় দফা আন্দোলন, ১৯৬৬
১৯৬৬ সালের ৫-৬ ফেব্রুয়ারি লাহোরে চৌধুরী মোহাম্মদ আলীর বাসভবনে অনুষ্ঠিত বিরোধী দলগুলোর সম্মেলনে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ৫ ফেব্রুয়ারি ঐতিহাসিক “ছয় দফা কর্মসূচি” পেশ করেন।
২১ ফেব্রুয়ারি, ১৯৬৬ বঙ্গবন্ধুর নামে আমাদের বাঁচার দাবি- ‘ছয় দফা’ কর্মসূচি শীর্ষক একটি পুস্তিকা প্রকাশ করা হয়। ১৩ মার্চ, ১৯৬৬ আওয়ামী লীগের ওয়ার্কিং কমিটিতে ‘ছয় দফা অনুমোদিত হয়। ১৫ মার্চ, ১৯৬৬ প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান ৬ দফা প্রণয়নকারীদের পাকিস্তানের শত্রু হিসেবে আখ্যায়িত করেন।
১৮ মার্চ, ১৯৬৬ আওয়ামী লীগের কাউন্সিল অধিবেশনে আমাদের বাঁচার দাবি-“ছয়-দফা” গৃহীত হয়। ২৩ মার্চ, ১৯৬৬ লাহোরে এক সংবাদ সম্মেলনে আনুষ্ঠানিকভাবে ৬ দফা ঘোষণা করেন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
৮ মে, ১৯৬৬ ছয়-দফার কারণে শেখ মুজিবসহ আওয়ামী লীগের অনেক নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়। এই গ্রেপ্তারের পূর্বে ২০ মার্চ থেকে ৮ মে পর্যন্ত ৫০ দিনে তিনি ৩২টি জনসভায় ভাষণ দেন। এই সময় সীমার মধ্যে সমগ্র পূর্ব পাকিস্তানে তিনি ৬ দফার পক্ষে অভাবনীয় জনমত সৃষ্টি করেন।
ছয় দফা দাবির প্রথম দফা ছিল- দেশের শাসনতান্ত্রিক কাঠামো ও রাষ্ট্রীয় প্রকৃতি। ছয় দফা কর্মসূচির দ্বিতীয় দফা ছিল- কেন্দ্রীয় সরকারের ক্ষমতা/দেশ রক্ষা ও বৈদেশিক নীতি। ছয় দফা দাবির তৃতীয় দফা ছিল- মুদ্রা ও অর্থ সম্বন্ধীয় ক্ষমতা ৯ ছয় দফা কর্মসূচির চতুর্থ দফা ছিল- রাজস্ব কর বা শুল্ক সম্বন্ধীয় ক্ষমতা।
ছয় দফা দাবির পঞ্চম দফা ছিল- বৈদেশিক বাণিজ্য বিষয়ক ক্ষমতা ৯. ছয় দফা কর্মসূচির ষষ্ঠ দফা ছিল- আঞ্চলিক সেনাবাহিনী গঠন সংক্রান্ত ক্ষমতা। ছয়-দফা দিবস- ৭ জুন। ৬ দফা প্রস্তাব উত্থাপিত হয়েছিল- লাহোরে। ৬ দফার অন্য নাম- ম্যাগনাকার্টা বা পূর্ব পাকিস্তানের বাঁচার দাবি। ৬ দফা দাবি আন্দোলনের প্রথম তিন মাসে শেখ মুজিবুর রহমান কতবার গ্রেপ্তার হন?— আটবার
আগরতলা মামলা (১৯৬৮)
অভিযোগ— ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের রাজধানী আগরতলায় শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর সহযোগীরা ভারতের সহায়তায় সশস্ত্রভাবে পশ্চিম পাকিস্তান থেকে পূর্ব পাকিস্তানকে আলাদা করার চক্রান্ত করছে।
মামলাটি ‘আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা নামে পরিচিত। এই মামলাটির আনুষ্ঠানিক নাম ছিল ‘রাষ্ট্র বনাম শেখ মুজিবুর রহমান ও অন্যান্য [State Vs Sheikh Mujibur Rahman & others] | -ই ১৯৬৮ সালের ১৮ জানুয়ারি ঢাকায় এ মামলা দায়ের করা হয়। এ ও মামলার তথ্য ফাঁস করে দেন পাকিস্তান ইন্টার ইন্টেলিজেন্সের সদস্য আমির হোসেন।
৯ ১৯৬৮ সালের ২১ এপ্রিল সুপ্রিম কোর্টের সাবেক প্রধান বিচারপতি জনাব এসএ রহমানের নেতৃত্বে একটি বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠন করা হয়। ১৯৬৮ সালের ১৯ জুন কুর্মিটোলা সেনানিবাসে কড়া প্রহরায় মামলার বিচার শুরু হয়। শেখ মুজিবুর রহমানকে রাষ্ট্রদ্রোহী প্রমাণ করে ফাঁসি দেওয়াই ছিল এ মামলার লক্ষ্য।
এই মামলার স্বাক্ষীর সংখ্যা ছিল সরকার পক্ষে ১১ জন। রাজসাক্ষীসহ মোট ২২৭ জন। প্রখ্যাত আইনজীবী আবদুস সালাম খানের নেতৃত্বে অভিযুক্তদের আইনজীবীদের নিয়ে একটি ডিফেন্স টিম গঠন করা হয়। অন্যদিকে যুক্তরাজ্যে প্রবাসী বাঙালিরা ব্রিটেনের প্রখ্যাত আইনজীবী স্যার টমাস উইলিয়াম এমপিকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আইনজীবী হিসেবে প্রেরণ করেন। তাঁকে সহযোগিতা করেন আবদুস সালাম খান, আতাউর রহমান খান প্রমুখ।
পাকিস্তান সরকারের পক্ষে প্রধান কৌসুলি ছিলেন সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী মনজুর কাদের ও অ্যাডভোকেট জেনারেল টিএইচ খান। ট্রাইব্যুনালের প্রধান বিচারপতি ছিলেন এসএ রহমান। অপর দুই বিচারপতি ছিলেন এমআর খান ও মুকসুমুল হাকিম। ২৯ জুলাই ১৯৬৮ খ্রিষ্টাব্দে মামলার শুনানি পুনরায় শুরু হয়। স্যার টমাস উইলিয়াম ৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুর পক্ষে বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট আবেদন দাখিল করেন।
৯ ১৯ জুন বিপুলসংখ্যক দেশি-বিদেশি সাংবাদিক ও টেলিভিশন প্রতিনিধিদের উপস্থিতিতে কুর্মিটোলা সেনানিবাসে মামলার শুনানি শুরু হয় পাকিস্তান দণ্ডবিধির ১২-ক এবং ১৩১ ধারা অনুসারে । & শেখ মুজিবুর রহমানকে ১নং আসামি করে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার ৩৫ জনকে অভিযুক্ত করা হয়। সামরিক বাহিনীর সদস্যদের মধ্যে মূল উদ্যোক্তা হিসেবে চিহ্নিত করা হয় ২নং আসামি লেফটেন্যান্ট কমান্ডার মোয়াজ্জম হোসেনকে। আসামিদের মধ্যে সিএসপি (CSP) অফিসার ছিলেন ৩ জন। অন্যরা হলেন সামরিক বাহিনীর সদস্য রাজনীতিবিদ ।
যারা এই মামলায় বন্দি হয়েছিলেন তাদের ১৯৬৮ সালের ১৮ জানুয়ারি সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনী আইনে অভিযুক্ত করা হয়। এছাড়া আরও ১১ জন অভিযুক্ত ছিলেন, রাজসাক্ষী হতে সম্মত হওয়ায় তাদের ক্ষমা করা হয়েছিল। উল্লেখ্য, মামলার ১৭নং আসামি সার্জেন্ট জহুরুল হককে ১৯৬৯ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি বন্দি অবস্থায় পাকিস্তানি সেনাবাহিনী নির্মমভাবে হত্যা করে।
শেখ মুজিবুর রহমান আগরতলা মামলাকে অভিহিত করেন- ‘ইসলামাবাদ ষড়যন্ত্র’ মামলা নামে। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামালার শেষ আসামি ছিলেন- লে. আব্দুর রউফ (নৌ বাহিনী)। সার্জেন্ট জহুরুল হক ছিলেন- ১৭ নম্বর আসামি ছিলেন।
আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় প্রধান ফরিয়াদী হিসেবে ছিলেন- পাঞ্জাবি আইনজীবী মঞ্জুর কাদের। আগরতলা মামলায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বিরুদ্ধে অভিযোগ উত্থাপন করা হয়েছিল- ১৬টি
বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর
ভাষা আন্দোলন
‘৫২-এর ভাষা আন্দোলনের সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর কে ছিলেন?- ড. সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন। ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি’ গানটির গীতিকার কে?-আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কর্তৃক রচিত ‘বায়ান্নর দিনগুলো’তে কারাগারে অনশনরত বঙ্গবন্ধুর সঙ্গী কে ছিলেন? – মহিউদ্দিন আহমদ।
বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রভাষার মর্যাদা দেওয়ার দাবিতে প্রথম ধর্মঘট কখন হয়?- ১১ মার্চ ১৯৪৮। সর্বদলীয় কেন্দ্রীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠিত হয় কবে?- ৩০ জানুয়ারি ১৯৫২। কোন সংস্থা ২১ ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে ঘোষণা করে?- UNESCO। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস কোন তারিখে পালিত হয়?— ২১ ফেব্রুয়ারি
কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারের স্থপতি কে?- হামিদুর রহমান। ১৯৪৮ সালে পাকিস্তান পরিষদে কে বাংলা ভাষাকে গণপরিষদের অন্যতম ভাষা হিসেবে ব্যবহারের প্রস্তাব রাখেন?- ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত & ২১ ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয় কত সালের কত তারিখে?- ১৭ নভেম্বর ১৯৯৯।
রাষ্ট্রভাষা বাংলাভাষার বিষয়ে সংসদে প্রথম দাবি উত্থাপন করেন- ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত। ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি বাংলা সাল কত ছিল?- ১৩৫৮।
তমদ্দুন মজলিস সংগঠনটি কীসের সাথে জড়িত?- ভাষা আন্দোলন & ভাষা আন্দোলনের ভিত্তিতে রচিত উপন্যাস কোনটি?- আরেক ফাল্গুন > ভাষা আন্দোলনের সাথে জড়িত প্রতিষ্ঠান তমদ্দুন মজলিস কার নেতৃত্বে গঠিত হয়?- অধ্যাপক আবুল কাশেম।
ভাষা আন্দোলনের প্রথম সংকলন ‘একুশে ফেব্রুয়ারি’ গ্রন্থের সম্পাদক কে ছিলেন?- হাসান হাফিজুর রহমান। বাংলাকে কোন দেশের দ্বিতীয় রাষ্ট্রভাষা করা হয়েছে?- সিয়েরা লিওন। ভাষা আন্দোলন ভিত্তিক উপন্যাস কোনটি?- হাজার বছর ধরে।
১৯৬৪ সালের নির্বাচন
১৯৫৪ সালে নির্বাচনে যুক্তফ্রন্টের কয় দফা ছিল?- ২১টি। যুক্তফ্রন্টের ২১ দফার ১ম দফাটি- বাংলাকে অন্যতম রাষ্ট্রভাষা হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা। তৎকালীন পাকিস্তানের শিক্ষা আন্দোলন হয় কত সালে? – ১৯৬২ পূর্ব বাংলায় যুক্তফ্রন্ট কত সালে গঠন করা হয়?- ১৯৫৩। পূর্ব বাংলা প্রাদেশিক নির্বাচন কত সালে অনুষ্ঠিত হয়?- ১৯৫৪ পাক-ভারত দ্বিতীয় যুদ্ধ কত সালে শুরু হয়?- ১৯৬৫
ছয় দফা আন্দোলন ১৯৬৬
আওয়ামী লীগের ঐতিহাসিক ছয় দফার প্রথম দফা- প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসন। ঐতিহাসিক ছয় দফা দাবি প্রণয়ন হয়েছিল- ১৯৬৬ সালে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কবে ও কোথায় ছয় দফা ঘোষণা করেন?— ১৩ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৬ সালে লাহোরে। ছয় দফা আনুষ্ঠানিকভাবে কত তারিখে ঘোষণা করা হয়?- ২৩ মার্চ ১৯৬৬।
ছয় দফা কর্মসূচি কে ঘোষণা করেন?- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় কতজনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহিতার অভিযোগ আনা হয়?— ৩৫ জন। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কবে ছয় দফা ঘোষণা করেন?- ৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৬।
ছয় দফা কর্মসূচি ঘোষণা করেন- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৬৬ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান প্রদত্ত ছয় দফা দাবি সংক্রান্ত পুস্তিকাটির নাম কী?- ছয় দফা : আমাদের বাঁচার দাবি। & বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছয় দফা দাবি কত সালে কোথায় পেশ করেন?- ১৯৬৬ সালে লাহোরে।
কোনটি বাঙালি জাতির মুক্তির সনদ? – ছয় দফা। আগরতলা মামলা প্রত্যাহার করা হয়- ২২ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯ আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা দায়ের করা হয় কখন?- জানুয়ারি ১৯৬৮ ‘ছয় দফা কর্মসূচি’ কী?- পাকিস্তান শাসনামলে বাঙালিদের আত্মনিয়ন্ত্রণ অধিকারের ছয়টি দাবি।
Lorem ipsum dolor sit amet, consectetur adipiscing elit. Ut elit tellus, luctus nec ullamcorper mattis, pulvinar dapibus leo.