ইংরেজী সাহিত্যের Middle English Period এর সুত্রপাত Norman Duke উইলিয়াম দ্য কনকরারের (William the Conqueror) নরমান বিজয়ের মাধ্যমে। তিনি ১০৬৬ সালে England দখল করেন। ফলে শুরু হয় ইংল্যান্ডে নরমানদের রাজত্ব। ইংরেজী সাহিত্যের ইতিহাসে মধ্যযুগ অর্থাৎ ১০৬৬ থেকে ১৫০০ সময়কালকে The Middle Ages বলা হয়। এ সময়কালের প্রথমার্ধকে The Dark Ages বা অন্ধকার যুগও বলা হয়ে থাকে। Old English Period সম্পর্কে জানতে পড়ুন The Anglo Saxon Period
Classification of Middle English Period
ইংরেজী সাহিত্যের মধ্যযুগকে দুইভাগে ভাগ করা যায়-
- The Anglo-Norman Period (1066-1340) (অ্যাংলো-নরমান যুগ)
- The Age of Chaucer (1340-1400) (চসারের কাল)
The Anglo-Norman Period (1066-1340) (অ্যাংলো-নরমান যুগ)
ইংরেজী সাহিত্যের মধ্যযুগের শুরু থেকে খ্যাতিমান কবি জেফ্রি চসারের (Geoffrey Chaucer) জন্মের পূর্ব পর্যন্ত সময়কালকে Anglo-Norman Period বলা হয়। কারণ-এ সময়ে ইংরেজ জাতি নরমানদের দ্বারা শাসিত হয়। সাহিত্যিক যুগ হিসেবে এ যুগ ব্যর্থ। নরমানদের শাসনামলে ইংরেজী সাহিত্যের তেমন কোন বিকাশ- ই হয়নি। ফলে যুগটাকে Dark Age বা অন্ধকার যুগ হিসেবে অভিহিত করা যেতে পারে। তবে এসময়ে ইংল্যান্ডে শিক্ষা-দীক্ষার প্রসার ঘটতে থাকে। এযুগ সম্পর্কে সম্যক ধারণা পেতে হলে আমাদের নিম্নলিখিত main focus বা বিয়ষবস্তুর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে-
- The Anglo-Norman Nation (অ্যাংলো-নরমান জাতি)
- Some Important Historical Events (কিছু গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক ঘটনা)
- The Language of the Then Age and Extension of Education (তৎকালীন যুগের ভাষা এবং শিক্ষা বিস্তার)
- Literature of the Age (এযুগের সাহিত্য)
- Major Writers and Their Principal Works (প্রধান প্রধান কবি- সাহিত্যিক এবং তাঁদের রচনাবলী)
To watch tutorial visit our youtube channel “Sopner BCS“
The Anglo-Norman Nation (অ্যাংলো-নরমান জাতি)
নবম শতাব্দীর শুরু থেকেই ইংল্যান্ডের আকাশে দুর্যোগের ঘনঘটা। কারণ Dane (ডেন) জলদস্যুরা লুণ্ঠন করার উদ্দেশ্যে সমুদ্র পথে ইংল্যান্ডে আসতে শুরু করে। এদেরকে Northman (নর্থম্যান) বলা হতো। প্রকৃতপক্ষে ফ্রান্সের উত্তর দিকের যে দেশটা এ নর্থম্যানরা জয় করেছিল সে দেশটাকে Normandy (নরম্যাণ্ডি) বলা হতো । আর এ দেশের অধিবাসীদেরকে বলা হতো Norman । বছরের পর বছর ধরে নর্থম্যানদের সংখ্যা বাড়তে থাকে এবং ইংল্যান্ডের উপকূলবর্তী অঞ্চল দখল করে সংগ্রাম চালাতে থাকে।
সম্রাট এগবাটের নাতি Alfred যখন ৮৭১ খ্রীষ্টাব্দে রাজা হয় তখনই ইংল্যান্ডের বিবাদ আরো তীব্রতর হয়। ফলে ৮৯১ সালে এডিংটন ( Edington) নামক স্থানে ডেনদের সাথে তুমুল যুদ্ধ হয়। সেই যুদ্ধে ডেনরা পরাজিত হয় বটে কিন্তু রাজা Alfred তাদের সাথে সন্ধি স্থাপন করে ইংল্যান্ডে শান্তি প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি বেঁচে থাকাকলীন আর তেমন কোন সমস্যা হয়নি। কিন্তু তাঁর মৃত্যুর পর আবার বড় ধরণের বিপত্তি দেখা দেয়। King Alfred মৃত্যুবরণ করেন ৯০১ সালে। তাঁর মৃত্যুর গর ডেনদের সাথে পুনরায় যুদ্ধ শুরু হয়ে যায়।
১০৬৬ সালে Norman Duke William (ডিউক উইলিয়াম) English Channel পার হয়ে এসে হেস্টিংসের (Hastings) যুদ্ধে জয়লাভ করে England দখল করে নেন। অ্যাংলো-স্যাক্সনদের সর্বশেষ রাজা হ্যারল্ডকে (Harold) পরাজিত করেই তিনি ইংল্যান্ডের শাসন ক্ষমতা করায়ত্ত করেন। এভাবেই শুরু হয়ে যায় ইংল্যান্ডে নরমানদের রাজত্।
নরমানরা বিজেতা। সুতরাং তারা প্রভু। আর Anglo-Saxon বা ইংরেজরা বিজিত। সুতরাং তারা দাস। Anglo-Saxon অভিজাতদের বলা হতো Earl (আর্ল) এবং Knight (নাইট)। কিন্তু Norman অভিজাতদের বলা হতো Duke (ডিউক) ও Baron (ব্যারন)।
Some Important Historical Events of Middle English Period
1. In 867, Danes conquered Northumbria (৮৬৭ সালে ডেনরা নদাম্বিয়া জয় করে)।
2. In 871, Alfred became the king of Wessex (৮৭১ সালে আলফ্রেড ওয়েসেক্সের রাজা হন)।
3. In 878, Danes were defeated. Peace of Wedmore was realised (৮৭৮ সালে ডেনরা পরাজিত হয় এবং ‘ওয়েডমোর শান্তি’ প্রতিষ্ঠিত হয়)। (Middle English Period)
4. In 891, a Mighty Battle took place in Edington with Danes (৮৯১ সালে এডিংটনে ডেনদের সাথে ভীষণ যুদ্ধ সংঘটিত হয়)।
5. In 901, King Alfred died (৯০১ সালে আলফ্রেড মৃত্যুবরণ করেন)।
5. From 1013 to 1042, Danish Period continued (১০১৩ থেকে ১০৪২ পর্যন্ত ডেনিশ রাজত্বকাল)।
7. From 1016 to 1035, Chut, the Danish King ruled (১০১৬ থেকে ১০৩৫ সাল পর্যন্ত ডেনিশ রাজা ক্যানিউট রাজত্ব করেন)।
8. In 1042, Edward, the Confessor came to power. So Saxon Period was restored (১০৪২ সালে এডওয়ার্ড দ্য কনফেসর ক্ষমতা লাভ করেন। ফলে স্যাক্সন যুগ পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়)।
9. In 1049, Westminster Abbey was begun (ওয়েষ্টমিনষ্টার মঠের যাত্রা শুরু)।
10. In 1066, Harold, last of Saxon kings ruled (স্যাক্সনদের সর্বশেষ রাজা হিসেবে হ্যারল্ড রাজত্ব করেন)।
11. The “Crusade” took place in between 11th and 13th century. It was the religious battle between the Muslims and the Christians (একাদশ ও ক্রয়োদশ শতাব্দীতে ক্রুসেড বা ধর্মযুদ্ধ সংঘঠিত হয়। এ ধর্মযুদ্ধ মুসলমান ও খ্রীষ্টান সম্প্রদায়ের মধ্যে সংঘঠিত হয়)।
12. The “Magna Charta” was passed on 15th June, 1215. It was the great charter which limited the power of the monarchs (ম্যাগনাকার্টা বা মহাসনন্দ ১২১৫ সালের ১৫ই জুনে পাস হয়। এটা একটা মহাসনদ যা সম্রাটদের ক্ষমতাকে সীমাবদ্ধ করে) and
13. The English parliament was established in 1295 (১২৯৫ সালে ইংরেজ সংসদ প্রতিষ্ঠিত হয়)।
The Language of Middle English Period and Extension of Education
আগেই উল্লেখ করা হয়েছে যে, নরমানরা ইংরেজদেরকে দাস মনে করতো। ভাবতো দাসরা গরু, মহিষ ও মেষ চরাবে, প্রতিপালন করবে। অথচ প্রভুরা খাবেন ছানা, দুধ। এ বৈরি সম্পর্ক ভাষার ক্ষেত্রেও পরিলক্ষিত হয়। প্রভুরা দাসদের ইতরসাধারণ মনে করতো। ফলে সমস্ত ইতর প্রাণীর নামগুলো ছিল ইংরেজী শব্দে। কিন্তু যখন এ ইতর প্রাণীগুলো হত্যা করে খাবার বানানো হতো তখন সেগুলোর নাম French Word বা ফরাসী শব্দে ব্যবহৃত হতো। যেমন—
English word | French word |
Pig (শুকুর) | Pork (শুকুরের রান্না করা মাংস) |
Sheep (শেষ) | Mutton (মেষমাংস) |
Deer (হরিণ) | Venison (খাদ্য রুপে ব্যবহার্য হরিণ মাংস) |
Ox (ষাড়) | Beef (খাদ্যরুপে ব্যবহৃত গোমাংস) |
এমনকি যে বিলাসবহুল স্থানে এসব খাদ্য প্রস্তুত এবং পরিবেশন করা হতো তারও কোন ইংরেজী শব্দ নেই। সে শব্দ হলো French “Restuarant” বা রেস্তোরা । এমনকি খাদ্যেরও কোন ইংরেজী প্রতিশব্দ নেই। সেটাও French word, “Food” ।
কিন্তু দীর্ঘদিন নরমানরা ইংল্যান্ডে বসবাস করার ফলে নিজেদের স্বাতন্ত্র্য ভুলে গেল। তারা ইংল্যান্ডকেই নিজেদের জন্মভূমি বলে মেনে নিল। ফলে তারা অ্যাংলো- স্যাক্সনদের সাথে একজাতি এক প্রাণ হয়ে গেল। এই নতুন দেশাত্মবোধে উদ্বোধিত হয়ে তারা গণতান্ত্রিক সংগ্রামে যথেচ্চারী রাজা জনের (King John) কাছ থেকে “মহাসনন্দ” বা “Magna Charta” আদায় করে নিল। এজন্য চতুদর্শ শতাব্দীতে শতবর্ষের যুদ্ধের সময় থেকে Norman France এবং Anglo-Saxon ভাষা. মিলেমিশে পরিবর্তিত হয়ে একটা জাতীয় ভাষায় পরিণত হয়। আর এ ভাষাকেই মধ্যযুগের English ভাষা বলা হয় ।
ইংল্যান্ডের দু’টি প্রাচীন বিশ্ববিদ্যালয় হলো Oxford (1168) ও Cambridge (1209)। শিক্ষার প্রসারে এ প্রতিষ্ঠান দু’টি অগ্রণী ভূমিকা পালন করে। এ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিভিন্ন ধরনের স্নাতক ডিগ্রী প্রদান করা হতো। সে সময় ছাত্রদের বিদ্যালাভের প্রতি প্রচণ্ড অনুরাগ ছিল। ফলে ভালো কোন শিক্ষকের কাছ থেকে কিছু শিখে নেবার জন্য প্রবল আগ্রহে এক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আরেক বিশ্ববিদ্যালয় চলে যেত।
Literature of Middle English Period
আমরা ইতিমধ্যে বুঝতে পেরেছি যে, নরমানদের মাতৃভাষা হলো French বা ফরাসী। Norman জয়ের পরে দুই শতাব্দী ধরে ফরাসী ভাষা ইংরেজীকে সম্পূর্ণভাবে কোনঠাসা করে রাখে। এর ফলে Norman বিজয়ের প্রায় ১০০ বছর পর্যন্ত ইংরেজীতে কোন সাহিত্যই রচিত হয়নি। পরে অবশ্য কিছু কাব্য-কবিতা রচিত হয় যেগুলোর কবির নাম জানা যায় না ।
Poetry of Anonymous Poets (Middle English Period)
অজ্ঞাত কবিদের লেখা দু’প্রকার কবিতা আমরা এ সময়ে রচিত হতে দেখি Duniad (গাঁথা কবিতা) এবং অন্যান্য রুপকাশ্রয়ী (allegorical) ক্ষুদ্র কবিতা । Poema Morale (পয়েমা মোরালে), Havelok (হ্যাভলক), Horn, The Owl and the Nightingale এবং The Pearle নামক কবিতাগুলো হলো রুপকাশ্রয়ী (allegorical) ক্ষুদ্র কবিতার অন্যতম।
Ballad of Middle English Period (গাঁথা কবিতা)
তবে এ যুগের Ballad সাহিত্যের আবির্ভাব চোখে পড়ার মতো। Ballad হলো একধরণের লোক গাঁথা যা লোকের মুখে মুখে প্রচলিত ছিল। Robinhood, The Doglus Tragedy এবং The Two Sisters হলো উল্লেখ করার মতো Ballad সাহিত্য। এধরণের বর্ণনামূলক গীতিকবিতা ছাড়াও তর্কমূলক বা উপদেশমূলক কবিতাও লেখা হয় এসময়ে। তবে এযুগের সাহিত্য-কর্মে তেমন কোন বৈচিত্র বা variety নেই।
Known Poets of Middle English Period
Orm (অর্ম) এবং Layaman (লেয়ামন) নামক দু’জন কবি সামান্য কিছু কাব্য- কবিতার চর্চা করেন ।
Orm (অর্ম)
তিনি ছিলেন একজন পুরোহিত বা monk। তিনি লেখেন Ormulam। এতে যীশু খ্রীষ্টের জন্ম ও মৃত্যুর কাহিনী কবিতার আকারে উপস্থাপিত করা হয়েছে।
Layaman (লেয়ামন)
লেয়ামনের আরেক নাম হলো Laucman। তিনিও ছিলেন একজন পুরোহিত। তিনি নরমান কবি ওয়েসের (Wace) Brut কাব্যের ইংরেজী অনুবাদ প্রকাশ করেন। অনুবাদটি প্রকাশিত হয় ১২০৫ সালে ।
3 comments
Pingback: The Age of Chaucer 1340-1400 - Sopner BCS
Pingback: The Renaissance Period (1500-1660 ) - Sopner BCS
Pingback: Middle English Period in English Literature – Sopner BCS