The Anglo Saxon Period
The Anglo Saxon Period

The Anglo Saxon Period ( 450-1066)

ইংরেজী সাহিত্যের The Anglo Saxon Period (অ্যাংলো-স্যাক্সন যুগ) বা The Old English Period (প্রাচীন যুগ) ৪৫০ খ্রিষ্টাব্দ থেকে শুরু হয়ে ১০৬৬ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত বিস্তৃত। ইংরেজী ভাষা অথবা সাহিত্য কোনটাই এ সময়ের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ আকার লাভ করতে পারেনি। তবুও এ যুগটিই ইংরেজী সাহিত্যের ঊষাকাল হিসেবে পরিগণিত হয়। প্রাচীন এ যুগ সম্পর্কে আলোচনা করার পূর্বে এ যুগের main focus বা আলোচনার বিষয়বস্তু ঠিক করে নেয়া যাক—

  • The Anglo-Saxon Nation (অ্যাংলো-স্যাক্সন জাতি)
  • The Language of the Then Age (তৎকালীন যুগের ভাষা)
  • Literature of the Anglo-Saxon Period (অ্যাংলো-স্যাক্সন যুগের সাহিত্য)
  • Major Writers and Their Principal Works (প্রধান প্রধান কবি- সাহিত্যিক এবং তাঁদের প্রধান রচনাসমূহ)।

The Anglo Saxon Period and Nation (অ্যাংলো-স্যাক্সন জাতি)

ইতিহাস পর্যালোচনা করে আমরা জানতে পারি যে, England, Scotland and Welsh সম্বলিত এ দ্বীপটির একেবারে গোড়ার নাম ছিল Albion (অ্যালবিওন)। কিন্তু England বা Britain নামকরণ হয় অনেক পরে। খ্রীষ্টপূর্ব প্রায় সাত হাজার বছর আগে ইউরোপের (Europe) মূল ভূখণ্ড থেকে নতুন এক জাতি English Channel (ইংলিশ প্রণালী) পার হয়ে England নামক প্রাচীন এ দ্বীপে এসে বসতি স্থাপন করে। আবার বলা হয়ে থাকে যীশুখ্রীষ্টের জন্মের প্রায় ২০০০ বছর পূর্বে রোমকরা বা রোমের অধিবাসীরা (Romans) এ দ্বীপটি আবিষ্কার করেছিল। পূনরায় খ্রীষ্টপূর্ব ৫৫ সালে England পদানত হয় রোমের কাছে।

ইংল্যান্ডের সুপ্রাচীন কালের ইতিহাস অনেকটাই অজানা। তবুও archeological বা প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারের ফলে যতটুকু জানা যায় তার একটা ধারাবাহিক বর্ণনা- সংক্ষেপ এখানে তুলে ধরা হলো-

প্রাচীন প্রস্তর যুগ→নব প্রস্তর যুগ ব্রোঞ্জের যুগ বা পিতলের যুগ→লৌহ যুগ যার আরেক নাম Celtic (কেল্টিক) যুগ । ইংল্যান্ডে কেষ্টরা (Celts) লৌহ যুগের প্রবর্তন করেছিল বলে এই যুগকে কেল্টিক যুগ (Celtic Age) বলা হয়। কেল্টদের একটা শাখা “গল” নামে পরিচিত। এদের অপর শাখা “সিমরিক” এবং Brighton (ব্রাইটন) বা Briton যা থেকে পরে Britain নামকরণ করা হয়।

আনুমানিক খ্রীষ্টপূর্বাব্দ পঞ্চম শতাব্দীতে Germany থেকে Angles (অ্যাঙ্গলস), Saxons (স্যাক্সনস) এবং Jutes (জুটস্) নামক তিনটা জাতি এসে England আবিষ্কার করে। তখন অবশ্য ইংল্যান্ডের নাম ছিল Briton। Angles, Saxons ও Jutes রা ছিল পেশায় জলদস্যু এবং প্রকৃতিতে প্রচণ্ড দূর্ধর্ষ। এরা উত্তর Germany ও Holland অথবা ডেনমার্কের (Denmark) উপকূল থেকে ইংল্যান্ডে আগমন করে বলেও মনে করা হয়। এরা বহু দেবদেবীতে বিশ্বাসী ছিল।

“টুইসকো” এদের অন্ধকারের দেবতা আর “ওডেন” হলো যুদ্ধের দেবতা। অন্যদিকে “থর” এদের কাছে বজ্রের দেবতা এবং “ফ্রাইয়া” হলো সমৃদ্ধির দেবতা। এদের এ সকল দেবতাদের নামানুসারে পরে সপ্তাহের এক একটা দিনের নামকরণ করা হয়। যেমন-টুইসকো থেকে Tuesday; ওডেন থেকে Wednesday; থর থেকে Thrusday এবং ফ্রাইয়া থেকে Friday |

The Anglo Saxon Period এ অ্যাঙ্গলস, স্যাক্সনস এবং জুটসরা ইংল্যান্ডে স্থায়ীভাবে বসবাস করতে শুরু করে। তারা Britain কে সাতটি রাজ্যে বিভক্ত করেছিল। শাসনকাজের সুবিধার জন্য তারা এটা করেছিল বলে অনুমিত হয়। রাজ্য সাতটি হলো-

1. Celt (কেষ্ট),

2. Sussex (সাসেক্স),

3. Essex (এসেক্স),

4. Wessex (ওয়েসেক্স),

5. Mercia (মার্সিয়া),

6. East Anglolia (ইষ্ট অ্যাংগোলিয়া) and

7. Northumbria (নদ্ৰাদিয়া) ।

এটা বিশ্বাস করার অবকাশ আছে যে, এরা ইংল্যান্ডে এসেছিল ৪৫০ থেকে ৫০০ সালের মধ্যে। সুতরাং এদের আবির্ভাবকে ঐতিহাসিকভাবে সংক্ষেপে এভাবে দেখানো -7000B.C.-2000B.C.-500B.C.-400B.C.-55B.C.-Angles, Saxons and Jutes (450A. D. – 500A.D.)।

তৃতীয় শতাব্দীতে অবশ্য British দ্বীপপুঞ্জে খ্রীষ্টান ধর্মের অনুপ্রবেশ ঘটে। ৩০৬ সালে Constantine the Great (কনষ্ট্যান্টাইন দ্য গ্রেট) ধর্ম প্রচারের জন্য এখানে আসেন। সপ্তম শতকে মঠগুলোতে (monastery) লিখিত সাহিত্যের সূত্রপাত হয়। কিন্তু তার আগে শুধুমাত্র মৌখিক বা oral সাহিত্যের অস্তিত্ব ছিল।

The Language of the Then Age

The Anglo Saxon Period

ভাষায় উৎপত্তি বড়ই আশ্চর্যের বিষয়। বিজ্ঞান নানাপ্রকার আশ্চর্য জিনিস আবিষ্কার করে আমাদেরকে অবাক করে দেয়। কিন্তু ভাষায় জন্মরহস্য আরও অদ্ভুত ও কৌতুহল সৃষ্টিকারী। শ্রীকুমার বন্দোপাধ্যায়ের ইংরাজী সাহিত্যের ইতিহাস গ্রন্থ থেকে জানা যায় যে, প্রথম প্রথম কয়েকটি মৌলিক ভাষায় খবর পাওয়া যায়। তারপর এই মৌলিক ভাষাগুলো হতে অসংখ্য শাখা-ভাষার উৎপত্তি হয়। এ হিসেবে আমাদের সংস্কৃত ভাষার সাথে Greek, Latin ও Greek Latin এর বংশধর English, German প্রভৃতি ভাষায় মধ্যে নিকট আত্মীয়তা আছে। সুতরাং মানুষের নিকটতম সম্পর্ক বুঝাবার শব্দগুলো এ সমস্ত ভাষাতে প্রায়ই এক। যেমন-

সংস্কৃত Greek Latin English
পিত্র Pater Father
মাত্র Mater Mother
ভ্রাত্র Frater Brother
The Anglo Saxon Period

আর এ সকল শব্দ আলোচনা করলে এদের মধ্যে আত্মীয়তার বিষয়ে কোন সন্দেহ থাকে না। আসলে Sanskrit, Greek, Latin, English এবং German এ ভাষাগুলোর সবকয়টিই Indo-Aryan (ইন্দো-অ্যারিয়ান) বা Indo-Germanic (ইন্দো-জার্মানিক) নামক মূল ভাষা হতে উদ্ভুত। বিশ্বাস করা হয় যে, এ পাঁচটি মৌলিক ভাষা থেকে অনেক শাখা ভাষার উৎপত্তি ঘটে। ফলে বর্তমান বিশ্বে জাতীয় বা উপজাতীয় ভাষার সংখ্যা প্রায় ২৫০০। যেহেতু অ্যাংলো-স্যাক্সনরা ছিল উপজাতি বা German Tribe, সেহেতু তাদের একটা নিজস্ব জাতিসত্ত্বা, ভাষা ও সংস্কৃতি গড়ে ওঠে। কারণ এরা ইংল্যান্ডকে শাসন করতে থাকে এবং এদের রাজত্বকাল বহু বছর পর্যন্ত স্থায়ীত্বতা লাভ করে। তবে এদের ভাষা বর্তমান ইংরেজী ভাষা হতে সম্পূর্ণ পৃথক ছিল। তাই অ্যাংলো-স্যাক্সনদের ভাষাকে English না বলে Anglo-Saxon ভাষা বলাই ভালো ।

Literature of the Anglo Saxon Period

সাহিত্যের জন্ম ভাষার উদ্ভবের বহু পরবর্তী ঘটনা। তার মানে হলো আগে ভাষার জন্ম, তারপরে সৃষ্টি হয় সাহিত্যের। The Anglo Saxon Period হলো ইংরেজী সাহিত্যের ঊষাকাল। For this reason, this period is called the dawn of English literature। তাই এ যুগে খুব বেশি সাহিত্য সৃষ্টি হয়নি। যাও বা হয়েছে তা আবার অজ্ঞাতভাবে লেখা। এযুগে প্রধানত দু’ধরণের সাহিত্যকর্ম পাওয়া যায়-

1. Poetry of The Anglo Saxon Period (কাব্য-কবিতা) এবং

2. Prose or History-based Writing (গদ্য বা ইতিহাস-ভিত্তিক রচনা)।

Poetry of The Anglo Saxon Period (কাব্য-কবিতা)

এ যুগের অধিকাংশ কাব্য-কবিতার রচয়িতার পরিচয় পাওয়া যায় না। এমনকি ইংরেজী সাহিত্যের প্রথম এবং সবচেয়ে প্রাচীন মহাকাব্য (epic), (বিউলফেরও Beowulf) রচয়িতার নাম-পরিচয় কিছুই পাওয়া যায়নি। তবে সব কবির-ই পরিচয় অজ্ঞাত নয়। Caedmon (কীডমন) এবং Cynewulf (কেনেউল্‌ফ) এ যুগের উল্লেখযোগ্য কবি।

Poetry of Anonymous Poets (অজ্ঞাত কবিদের কবিতা)

Beowulf (বিউলফ)

Beowulf is the earliest and the greatest epic or the heroic poem. It was written annoymously. It consists of 3200 lines in the style of an epic. Beowulf কবিতায় প্রাচীন যুগের চিত্র এবং প্রাচীন জীবনাদর্শ সবচেয়ে সুন্দরভাবে প্রতিফলিত হয়েছে। এটি জার্মান বংশীয় সম্প্রদায়গুলোর সর্বপ্রাচীন মহাকাব্য। এর পটভূমিকা ষষ্ঠ শতাব্দীর ইতিহাস। মহাকাব্যটি সীল্যান্ড দ্বীপ (Seeland Island) এবং দক্ষিণ সুইডেনে বসবাসকারী গেয়াট (Geat) নামীয় এক প্রাচীন সম্প্রদায়ের জীবন সম্পর্কিত। ঐ বংশেরই Beowulf নামক এক ব্যক্তির সন্ধান ইতিহাসে পাওয়া যায়। আরো দু’একটি নামও ইতিহাসভিত্তিক। কিন্তু কাব্যের মূল কাহিনীর সঙ্গে ইতিহাসের সংশিষ্টতা নেই বললেই চলে। কাহিনীর কিছু অংশ আইসল্যান্ডের Grettir Saga (গ্রেটির স্যাগা) এবং হোমারের Odyssey (অভিসি) মহাকাব্যের উপাখ্যানের মতো।

ডেনমার্কের রাজা Hrothgar (রথগার) এক প্রাসাদ নির্মাণ করেন। প্রাসাদের নাম Heorot (হিয়োরট)। কিন্তু আরামে-আয়েশে বসবাসের সৌভাগ্য হয়নি তাঁর। কারণ— রাক্ষস Grendel (গ্রেন্ডেল) প্রতিরাতে Heorot প্রাসাদে এসে এক একজন সভাসদকে ধরে নিয়ে যায়। নিরূপায় হয়ে রাজা Hrothgar রাজ্যের সব বীর-যোদ্ধাদের আহ্বান জানান। কিন্তু তাঁর আহ্বানে কেউ সাড়া দিল না। অবশেষে পার্শ্ববর্তী রাজ্যের রাজপুত্র Beowulf তাঁকে সাহায্য করতে এগিয়ে এলেন। তিনি কয়েকজন গেয়াটকে সাথে নিয়ে এলেন। রাতে গ্রেন্ডেলের সাথে তাঁর প্রচণ্ড যুদ্ধ হয়। তিনি রাক্ষসটিকে হত্যা করতে পারলেন না। কিন্তু তার একটি বাহু ছিড়ে ফেলতে সমর্থ হলেন। তারপর Grendel তার গুহায় পালিয়ে যায় এবং সেখানেই মৃত্যু হয়। ছেলের মৃত্যুতে ভীষণ ক্ষেপে যায় গ্রেন্ডেলের মা। অতর্কিত আক্রমণ চালিয়ে সে রথগারের এক সভাসদকে হত্যা করে। Beowulf রাক্ষসীর পিছু ধাওয়া করে সমূদ্রগর্ভে প্রবেশ করেন। সেখানে তিনি এক ঐন্দ্রজালিক তরবারির সাহায্যে তাকে হত্যা করেন। মহাকাব্যের প্রথমাংশের সমাপ্তি এখানেই ।

মহাকাব্যের দ্বিতীয়াংশে রয়েছে পঞ্চাশ বছর পরের ঘটনা। তখন Beowulf নিজেই Geat জাতির রাজা । তাঁর রাজ্যে এক অতিকায় সরীসৃপের (Dragon) উপদ্রব শুরু হয়। ভয়ে কেউ এই বিশাল ড্রাগনকে প্রতিরোধ করতে সাহস পাচ্ছিল না। ফলে স্বয়ং রাজা Beowulf এ হিংস্র জন্তুর সঙ্গে যুদ্ধে অবতীর্ণ হন। Beowulf ড্রাগনকে হত্যা করতে সক্ষম হলেও যুদ্ধে আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে তিনিও মৃত্যুবরণ করেন।

Beowulf ছাড়াও আরো বেশ কিছু কাব্য-কবিতা অজ্ঞাত কবিদের দ্বারা রচিত হয়েছে। কিন্তু এসব কাব্য-কবিতার কবির নাম আজও জানা যায়নি। Widsith (পর্যটনকারীর গান), Deor’s Lament (ডিওরের খেদ) এবং The Husband’s Message (স্বামীর বার্তা), The Wife’s Complaint (স্ত্রীর অভিযোগ), The Seafarer (নাবিক), The Wanderer (ইতস্ততঃ ভ্রমণকারী) সহ আরও বহু কাব্য- কবিতা রচিত হয় এ যুগে ।

Known Poets of The Anglo Saxon Period

আগেই উল্লেখ করা হয়েছে যে, Caedmon (কীডমন) এবং Cynewulf (কেনেউল্ফ) হলো এ যুগের উল্লেখযোগ্য কবি। For tutorial visit our YouTube Channel “Sopner BCS

Caedmon (কীডমন)

Caedmon সপ্তম শতকের কবি। তিনি ছিলেন একজন মেষপালক এবং Whitby (হুইটবী) নামক এক স্থানে বসবাস করতেন। তিনি লেখা-পড়াও জানতেন না। তাঁকে Anglo-Saxon যুগের Milton বলা হয়। তিনি লিখেছেন Genesis, Exodus এবং Judith

Cynewulf (কেনেউল্‌ফ)

তিনি এ সময়ের একজন উলেখযোগ্য কবি। কেউ কেউ মনে করেন যে, Lindisfare (লিন্ডিসফার্ন) নামক এক স্থানে তিনি বিশপ ছিলেন। Christ, Juliana, Elene এবং The Fates of the Apostles (যীশু খ্রীষ্টের শিষ্যদের নিয়তি) নামক কিছু কাব্য-কবিতা তিনি লিখেছেন।

Prose or History-based Writing

ভাষার দিক থেকে Anglo-Saxon গদ্য আধুনিক ইংরেজী ভাষার সমগোত্রীয় বলে প্রতীয়মান হয় । এসময়ের গদ্য বা ইতিহাস-ভিত্তিক রচনাবলী বেশ সমৃদ্ধই বলা যায়। Adam Bede (এডাম বেডে), Alfric (এলফ্রিক), Wulfstan (উলস্টান) গদ্য রচয়িতা। এবং King Alfred, the Great (রাজা আলফ্রেড, দ্য গ্রেট) এসময়ের উল্লেখযোগ্য

Adam Bede ( 673-735) (এডাম বেডে)

প্রাচীন ইংরেজী সাহিত্যের বিদগ্ধ লেখক হলেন Adam Bede (এডাম বেড়ে)। Adam Bede was born in 673 and died in 735. He was the father of our English learning. He was also the first historian. He has written The Ecclesiastical History of the English (ইংরেজদের ধর্মীয় ইতিহাস).

Alfric (এলফ্রিক)

এলফ্রিককে একজন মহান গদ্য লেখক বলা হয়। তিনি গদ্যে নতুন ধারার প্রবর্তন করেন। তিনি রচনা করেছেন Catholic Homilies (ক্যাথলিক ধর্মোপদেশ)।

Wulfstan (উলস্টান)

তিনি একাদশ শতাব্দীর শুরুতে ইয়র্কের Arch-Bishop (প্রধান বিশপ) ছিলেন। তাঁর রচনার ভাষা এলফ্রিকের মতো ছিল না। গীর্জায় তিনি অনেক Sermon বা ধর্মোপদেশ প্রদান করেন। এগুলো তৎকালীন ইংরেজী গদ্যের উৎকৃষ্ট নমুনা ।

King Alfred, the Great (রাজা আলফ্রেড, দ্য গ্রেট)

King Alfred, the Great was a great prose-writer. He reigned over England from 871 to 901. He rearranged education and supervised the compilation of The Anglo-Saxon Chronicle (অ্যাংলো-স্যাক্সন ঘটনাপঞ্জী)। সম্রাট আলফ্রেডের এ বইটা ইতিহাস হিসেবে প্রথম এবং গদ্য হিসেবেও প্রথম। তিনি The Consolation of Philosophy (দর্শনের সান্ত্বনা) নামক আরো একটি গ্রন্থ রচনা করেন।

Major Writers of The Anglo Saxon Period and Their Principal Works

1. Unknown poets

(i) Beowulf (বিউল্‌ফ)

(ii) Widsith (পর্যটনকারীর গান)

(iii) Deor’s Lament (ডিওরের খেদ)

(iv) The Wife’s Complaint (স্ত্রীর অভিযোগ)

(v) The Seafarer (নাবিক)

(vi) The Husband’s Message (স্বামীর বার্তা)

(vii) The Wanderer (ইতস্ততঃ ভ্রমণকারী)

2. Caedmon (কীডমন)

(i) Genesis

(ii) Exodus

(iii) Judith

3. Cynewulf (কেনেউল্‌ফ)

(i) Christ

(ii) Juliana

(iii) Elene

(iv) The Fates of the Apostles (যীশু খ্রীষ্টের শিষ্যদের নিয়তি)

4. King Alfred, the Great (রাজা আলফ্রেড দ্য গ্রেট)

(i) The Consolation of Philosophy (দর্শনের সান্ত্বনা)

(ii) The Anglo-Saxon Chronicle (অ্যাংলো-স্যাক্সন ঘটনাপঞ্জী)

5. Alfric (এলফ্রিক)

(i) Catholic Homilies (ক্যাথলিক ধর্মোপদেশ)

6. Adam Bede (673-735) (এডাম বেড়ে)

(i) The Ecclesiastical History of the English (ইংরেজদের ধর্মীয় ইতিহাস)

Literary Features of the Old English Period

1. Heroic deeds (বীরোচিত ক্রিয়া-কলাপ),

2. Love of sea adventure (সমূদ্র অভিযানের প্রতি ভালবাসা),

3. Intense love of glory (গৌরবের প্রতি প্রচণ্ড মোহ) and

4. Savagery (ববর্রতা)।

Check Also

The Renaissance Period (1500-1660 )

The Renaissance Period (1500-1660 )

The Renaissance Period is the most important period in the History of English literature। ইংরেজী সাহিত্যের ইতিহাসে রেনেসাঁর ভূমিকা খুব বেশি পরিলক্ষিত হয় চসারের মৃত্যুর কিছুকাল পর থেকে। একথা বললে হয়ত খুব বেশি বলা হবে না যে, তিনি ইংরেজী সাহিত্যের রেনেসাঁর প্রথম বিকাশ ঘটাতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *